পারমাণবিক কেন্দ্রের সম্বিৎ সেবিকা ও রক্তাক্ত ৯ ধাতুর ঋতুজ ছাই ।। নিমাই জানা
0
September 01, 2025
পারমাণবিক কেন্দ্রের সম্বিৎ সেবিকা ও রক্তাক্ত ৯ ধাতুর ঋতুজ ছাই
নিমাই জানা
তেজস্ক্রিয় π ইউরেনিয়াম ও পোলোনিয়াম পারমাণবিক যুদ্ধের মতো আমিও ক্ষত রোগের ভেতরে অ্যাসিটিক বাল্ব ছুঁড়ে দিচ্ছি, এমন দুরদর্শী নগরকীর্তনের পরমাত্মার প্রদাহ আর মহাজাগতিক অস্থির হিমায়িত নক্ষত্রের ধ্যান বীজগুলো জলের অনেক সান্দ্রতা ছিঁড়ে ছিঁড়ে রাতের নাক্ষত্রিক কোষ ছিঁড়ে খাচ্ছে, কৃষ্ণগহ্বরে ভাসতে থাকা অদ্ভুত উপগ্রহের মতো রতি কাঠের ওপর জন্মের নাভি ছিঁড়ছে উন্মাদ ডোমিনী, সব বায়বীয় মাছেরাই শেষ রাতের দিকে জরায়ু খেয়ে ফেলার ময়ূরাক্ষী ঔষধ খেয়ে নেয় এতো বিষাক্ত জলের নিচে কে ওই সাম্রাজ্য বিস্তার করছে এখন? আমি সে অবৈধ ঔরস কাঠের উপর ১২ ইঞ্চির পেরেক গেঁথে দিচ্ছি , আর ডায়ালিসিস রুমে জীবাণু নেই স্টেরয়েড নেই জ্বরের হাইড্রেনিং রেলের বগিণী নেই যুদ্ধ ফেরত ফেরেশতা নেই কবরের ভ্যাটিকান সিটি নেই গির্জার সংবিধান নেই তাপ নেই তাপমাত্রা নেই কালো মুখে হেঁটে যাওয়া প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান নেই সকলে স্রেফ মুখে সেলোটিপ দিয়ে চিবিয়ে খাচ্ছে রাতের শুক্রধ্বজ চকলেট, আমার শরীরের সব আত্মা প্রাগৈতিহাসিক কোন স্থাপত্যের ভেতর থেকে ক্লিওপেট্রার জিভ বেরিয়ে এসে হাঁপায় আমি তবে অসম্পূর্ণ সঙ্গমের জন্য বিছানাকে কেন অতি প্রাকৃত বধ্যভূমি বেছে নিয়েছি কঙ্কাল সারারাত চিৎকার করে বলে, বাড়ির ভেতরে কবরের আলমারির দরজা খুলে ঢুকে যাই আমি আমার শরীরে কোন উপযুক্ত অস্ত্রোপ্রচারের জন্য পোশাক পাইনি আমি প্রতিদিনই বিচার সভায় গিয়ে বসে থাকি সব বিভঙ্গ কালো রঙের (ক্ষ) ভূখণ্ডের অতি সুদৃশ্য অন্ধকারের থেকেও আরো ভয়ংকর নারীদের পোশাক এত সুদৃশ্য দেখব বলে আমি তাদের নিতম্ব থেকে স্তন পাছা উদ্বায়ী মাংস স্থাপত্যের গিরিখাত লাল কাঞ্চনজঙ্ঘা হিমালয়ের সূর্য ওঠা আর পৃথিবীর মায়াবী মাংসাশীর প্লেট খুন জখম রাহাজানি ও ধর্ষিতাদের জবাই কারখানায় ধারালো চাকু রাখতে দেখেছি প্রকাশ্য দিবালোকের কোন জবাই কারখানার মালিককে , আমি সারারাত অপরাধ বিজ্ঞানের অভিশাপ চাইব, ক্কাথ মেশানো জীবনের সাথে কথা বলব ওয়াসরুমে চলে যাব। পায়খানা ঘেঁটে ঘেঁটে দুই হাতে পরিষ্কার করব বিষ খাওয়া রোগীটার গলার ভেতর দিয়ে নল ঢুকিয়ে বালতিতে করে অদৃশ্য জল ঢালতে থাকবো পৃথিবীর সব ঋতুবতি নারীদের মধুর রস খাওয়াবো, মাথার ভেতরে চার জিবির ক্যামেরা রাখব তলপেটের ভেতর দিয়ে আল্ট্রাসনিক ক্যামেরা চলে যাবে বাইরে বীভৎস একটি কম্পিউটারের মনিটরে চোখ রেখে দেখব সব নারী ও পুরুষদের যৌন ছিদ্র ও রেচন ছিদ্র একই রাস্তা দিয়ে দুটো ধারালো ব্লেড কেমন চলে যাচ্ছে অতিরিক্ত মাংস কেটে নেওয়ার জন্য , পৃথিবীতে আমি বরাবরই ব্রহ্মচর্য মানুষের লোভে আত্মহত্যা করেছি অথচ আমার কোন পোশাক নেই জাহাজ থেকে ঝাঁপিয়ে নামে কংক্রিট মার্কা সব ডলফিনগুলো আমার ডান দিক কুরে কুরে খেয়েছে সারারাত চিৎকার করতে করতেই আততায়ী নক্ষত্রেরা নেমে আসে তারা নৌকা নিয়ে মাঝির বুকের উপর ঢুকে যায় আমি এগারো মাসের মৃত ভ্রুণের উপরে তিনটি কবরের দরজা খুলে রেখে দেখেছি সব নিষ্ক্রিয় যৌন জনন মাছেরা নীলাভ অগস্ত্য অন্তরীক্ষে দাঁড়িয়ে অমরাবতী থেকে লাফিয়ে নেমে ইন্দ্রিয় সভায় অপ্সরার মতো দেহ বিনিময় করছে , মহাকাশের রাসায়নিক দুর্ঘটনা ঘটছে সড়ক বিমান বায়ু বিমান যৌথ বিমান পারমাণবিক অস্ত্রের লেলিহান দাঁত কসমিক মরনাস্ত্র একটা পথচারীর মৃত্যু ঘটছে অথচ দেহ বিনিময় করলেই নিষিদ্ধ নারীদের ক্রসিংওভার বলে শেষ হয়ে মেটাফেজ ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায় , আমি পায়ুপথের কার্যপ্রণালী দেখার টর্চের কারখানায় যাই সারারাত পটাশিয়াম লাইট জ্বালাই কার্বন পেপারের দোকানে পৃথিবীর বদগুণ কালো পাউচ প্যাকেটে ঝুলিয়ে বিক্রি হচ্ছিল। আলিপুর চিড়িয়াখানা থেকে স্রেফ নিচে নেমে যাই এখানে কালো গন্ডার আর হলুদ ধুতরা ফুলের থেকেও আরো কটকটে যৌনাঙ্গের মতো বিস্তৃত এত গোলাপী অদ্ভুত বাঘ নখ গুলো বেরিয়ে এসে তৃতীয় প্রজন্মের নির্দেশনায় বসে থাকা কোন ইছামতি নারীর দেহ খোলস ঢেকে বসেছিল এক একটা এয়ারকন্ডিশনার রাতের অরণ্য কারখানার পেট্রোল পাম্পে আমি বেলজিয়াম ধাতব গ্লাসে আমি আমার মূত্র জমিয়ে রাখি মূত্রের নিচে ছিটিয়ে পড়ছে আমার ক্ষয় রোগ শর্করা এম এম শর্করা স্নেহজ শর্করা। লাল আগুনের life time ও প্রোটিন ক্ষুধামান্দ্য অগ্নিমান্দ্য বমন ভেদ শত্রু নক্ষত্রের জুস , স্রেফ আমি ভাইপার সাপের স্বপ্ন দেখে উঠে যাই। তামাটে রঙের পিতা চিৎকার করে ওঠে তার দেহের এত জলীয় মাংস অদ্ভুত শ্মশানের ছাই এতো বীর্য রক্তের তীব্র প্রাবল্য কৃষ্ণাঙ্গ নারীদের উত্তপ্ত মানুষের পাছা ভর্তি কেন ডোমিনাস মাকড়সার ছাল ছাড়ানো মাংস কোনদিন হাসপাতালের ইমারজেন্সি রুমে দেখিনি , এখানে সব বেগুনী সেবিকারাই মাথার চুল ফাঁকা করে দাঁড়িয়ে থাকে অতি নোংরা যৌনাঙ্গ ঢাকার অন্তর্বাস পরে আসে তাদের শরীরে মাদকাসক্ত ঘাম গন্ধ আমি উপভোগ করতে থাকি। কোন ফিমেল ওয়ার্ডে আমি ঢুকতে পারি না মেইল ওয়ার্ডে চারটি কুকুর সারারাত ঘুরে বেড়ায় এতো ডাস্টবিন এ জন্মে দেখিনি বলে আমার মৃত্যু হয়েছিল কোন ডাস্টবিনের ভেতর , সভ্যতাহীন সারারাত নার্সের গর্ভ চুরি করে ঝিমোতে থাকে বিশ্রাম করে তুলো বিক্রি করে , আমি স্বতঃস্ফূর্ত শীত কখনো দেখিনি আবছায়া বিছানায় ঘুমিয়ে থাকি অহেতুক ঘুমের কফ খেয়ে ভেঙে যায় বুকের ভেতরে অসহ্য দলা পাকানো সেই কালাচ মুহূর্ত যার জন্য অপেক্ষা করি বুকের ভেতর অদৃশ্য কম্পন ভয় অর্থহীন আবেগ আমি সরল দোলকের পেন্ডুলামের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘ শ্বাস ফেলি। বুকের ভেতর নোঙর ফেলে দৌড়ে যায় কেউ আমি অশ্লীল হয়ে যাওয়ার আগে শীঘ্রপতনের ঘোড়াটিকে নিয়ে যাই ভোর রাতের দিকে কোন মাংসের আড়ত কারখানার দিকে এখানে মাছের পটকা খুব সুস্বাদু বলে জড় পদার্থের স্মৃতিচার্য আর সাবানের ফেনা বিক্রি হয় প্রতি অমাবস্যা তিথিতে , আমাকে কোনদিন এ জন্মে বেদানা ফলের অরিওগ্রামী দেখায়নি কেউ দুটো পায়ের মাঝখানে বেদানা ফলের সব দানাগুলো থেকে অনিষিক্ত যোনির ভালভা থেকে বেরিয়ে আসছিল বিশুদ্ধ ক্ষতের দল , এ জন্মে আকরিক থেকে ধাতুগুলোকে নিষ্কাশন করে যাব আমার সামনে বদ্ধ জলাশয় থেকে সাপের সাঁতার কাটা দেখবো পৃথিবীর সব মাংস খেতে খেতে আমার পিত্তথলির ভেতরে বমি করে দেবে সাপের সাথে সাথে আরো একবার অবৈধ সঙ্গমে মেতে উঠব আমার জরাকালীন প্রত্যক্ষদর্শীদের কোন জবানবন্দী থাকবে না অতি শীতল কম্বোজ শিরা রক্তের থেকেও আরো মারাত্মক পাইন গাছের থেকেও আরো। পাহাড়ি পথের থেকেও আরো ভয়ংকর অসুস্থ ক্ষত্রিয়ময় বরফের থেকেও আরো যৌনত্ব কামনার প্রেস্টিজিয়াস আপেলের থেকেও বিশুদ্ধ হিমগিরি অন্ধকারে আমি খুন হয়ে যাব নিহত হয়ে পড়ে থাকবে ক্যাকটাসের ডান পা আমার জন্য কোন অগ্নিশিখার উত্তপ্ত সরাইখানার কৃষ্ণাঙ্গ দেবী চিৎকার করে তার সব জরায়ুর ডিম গুলো প্লাস্টিক ক্যারি ব্যাগে করে ঝুলিয়ে রেখে চম্পট দেবে মহাশূন্যের দিকে , আমি বিদ্যুতের অতি শীতল তাপে বরফ হয়ে যাব জলের অনেক অতলে নেমে যাব ডলফিনের মুখ থেকে বের করে আনব জন প্রোকপিক আর নির ওয়েস্ট রবার্ট কবওয়েলের মৌলবাদ , গর্ভ ভাড়ায় পাওয়া যাচ্ছে না আজকাল সব ইনভার্টিলিটি সেন্টারের মাতৃত্ববন্ধনের সরু সুতোয় কারশেট ফেটে যাচ্ছে, সিলভার পাইপের ভেতরে মুড়ে রেখেছে হৃদপিন্ডের বাইক স্পিড ভাল্ব , আমি কি এবার স্রেফ জাহান্নামে চলে যাব আন্ডারওয়ার পরে , অক্সিজেন সিলিন্ডারের এক্সসেল পাইপ ঢুকানো নাকের ভেতর থেকে তরুণ সর্দি ভালো করার এলোপ্যাথিক ঔষধ দানাদানা ঔষধ গিলে খাব কোন বিষের সাথে , আমার জীবনকালীন সব যৌনতা মিথ্যে হয়ে যাচ্ছে আজকাল আমি টর্চ নিয়ে কোনদিন সাপের মুখে দাড়াইনি এখানে মহাশূন্যের মানচিত্র আঁকছে কেউ ঢালাই রাস্তার দুই পাশে প্রাগৈতিহাসিক সঙ্গমের কুকুরগুলো জিভ বের করে সঙ্গিনী খুঁজছে রাতের অন্ধকারে , জাতিসংঘের মতো আমিও কপর্দক শূন্য হয়ে যাচ্ছি আমার চরিত্রের ভেতরে কোন কৃত্রিম ঈশ্বর নেই যারা ডুগডুগি বাজিয়ে কালো কয়লার কারখানায় ঢুকে যায় তারা বিদগ্ধ উটের মতোই দেখতে। আমি দীর্ঘ জেব্রার নাভিদ্বন্দ্বে রক্ত খায় ষড়যন্ত্র করি মর্জিমাফিক গণিত আলোয় ঢুকে যায় রক্তের প্রয়োজনীয়তা সেরে সারারাত আমাকেই খুনি পাহারা দেয় , এত বিশুদ্ধ খুনি আমি কোনদিন দেখিনি মাঝ রাতের দিকে উঠে মহাকাশের দিকে যাই ১৮টি লোহার চাকু তৈরীর কারখানার ভেতর থেকে বেরিয়ে আসে ঋষি তাদের হাড়গোড় খুলে রেখে বস্তায় ঢুকিয়ে রেখেছে তারা এত চির পরিচিত তাদের কোন সঙ্গমের সঙ্গিনী নেই চাকু দিয়েই নিজের সঙ্গমস্থল কেটে দেয় রক্তের জল ঢেলে পাউচ প্যাকেটে এবি নেগেটিভ রক্তের পোস্টমর্টেম তৈরি করে , এত ঘৃতাহুতি গন্ধ খেতে খেতে আমি মাংসের জন্য স্ব বিরোধীতায় ভুগছি। জবাই কারখানার মালিক জানে পাকস্থলীর ভেতরেও আরও একটা নরম চামড়া আছে চামড়া দিয়ে পৃথিবীর সব বিশুদ্ধ জল ও পায়খানার মতো শুদ্ধ বর্জ্য পদার্থগুলোকে পরিষ্কার করে দিয়ে যক্ষ ও মানুষদের জন্য দুইবেলা বিষাক্ত রাক্ষস রান্না করে দিতে হয়। , জাহান্নামে আর কোন উত্তপ্ত কড়াই নেই অহেতুক আলোকবর্ষীয় কৃষ্ণ প্রহরের রাস্তায় হাঁটতে থাকি দুই দিকে তুলো পড়তে থাকে , অপর্যাপ্ত নারীদের সুদৃশ্য দেহ দেখে তারা জ্ঞানযোগের আগুন খেয়েছে যে নারী আপেল বাগান থেকে বিশুদ্ধ পাথরের গাছ এনে দেবে বলেছিল তার জন্য আমি এখন পদ্মের কুঁড়ি তুলে বসে আছি কালো পাথরের উপর অথচ নৌকা নিয়ে আর কোনো ঈশ্বরী মাঝ রাতে ইছামতি নদীর তীরে যায়নি। আমি সারা গায়ে কালো কার্বন পটাশিয়াম সায়ানাইড ও ইউরেনিয়াম ডাই অক্সাইডের তেজস্ক্রিয় কাদামাটি মেখে বসে আছি ঈশ্বরের গায়ের চামড়া তুলে নরম আফ্রিকান আপেলের চামড়া বসিয়ে দেবো বলে একজন অবন পুরুষ দেওয়ালে মৃত মানুষের হাড়গোড় ঝুলতে থাকে আমি ক্ষেপে উঠতে থাকি আমার সব দাদন প্রক্রিয়া চলতে থাকে পেন্ডুলামের কম্পাঙ্ক বের করি ফাইলেরিয়া কালো কালো ফিতের মত ভগ্নাংশ ওয়ালা সাপ সিঁড়ির মাথায় অপ্রকৃত ভগ্নাংশের মতো(!!!) চুম্বকের ক্ষুদ্র জীবাণু বিক্রি করছে মাথার স্নায়ুর জিগজাগ এনাটোমিকেল টেসলা দ্রবণে মেমোগ্রাফি করাচ্ছে তিনজন প্যাডেড ব্রা ঢাকা দেওয়া তিন জন অকৃতার্থ লোহার কাঠের থেকেও আমার চুম্বকের লিঙ্গ থলিটি উধাও হয়ে যাচ্ছে ক্রমশ, মৃত মানুষের চেম্বার থেকে দুর্গন্ধ উড়ে আসছে আমি তাদের মাথার ভেতরে ঢুকে কমলা লেবুর কোয়া ছাড়িয়ে খাই। সাপের মতো অতি ক্ষুধাতুর চাঁদের হাড়গোড় ভেঙ্গে আমার দুটো পুরুষ মার্কা স্তনের ভেতরে ঢুকিয়ে দেই যারা কোনদিন অলৌকিক যজ্ঞে নিচু হয়ে পৃথিবীতে বলাৎকার করত, যুদ্ধ বিধ্বস্ত সৈনিকদের ঝাঁকঝাক লোহা বারুদ কাঁটা কম্পাঙ্ক শুয়ে আছে। আমার গলাটাকে স্থির রাখি হাসপাতালের গোপনগর্ভ গিয়ে ঢুকে যায় মৃত মৃত শিশুদের লাশ দেখি তাদের গোপন স্থানে পৃথিবীর অদ্ভুত প্রদীপ ও ধুপের নঞর্থক আগুন জ্বেলে দিয়ে অপেক্ষা করি সেই ঘোড়াটির জন্য যে আমাকে ভাইব্রেটিং এক্সপোর্ট মার্কা সিলিকন প্লাস্টিকে তৈরি আলফা ইন্ট্রোরেডিও মোশানে বিবর্ধিত হওয়া যৌনাঙ্গ কিনে দেবে বলে পৃথিবীর মরুভূমির হাটে চিরদিনের জন্য হারিয়ে গেছে আমি স্রেফ কালো আঙ্গুরের দোকানে নিজের অন্ডকোষের থলথলে মাংস খাওয়ার জন্য ধারালো চাকু কিনে এনেছি আপেলের নৈঋত কোণ বলে কিছু নেই। তার বিষাক্ত উপস্থিত হওয়া নিতম্ব জুড়ে ঢুকে যাচ্ছে এক একটি প্যাথেটিক কারখানা আমাদের অসুস্থ হয়ে যাওয়ার প্রাগৈতিহাসিক যুদ্ধ গহ্বর লেগেছিল আমি ধ্বংস হয়ে যাওয়ার আগে কোন অগ্নিকুণ্ডে রাজসিক তামাটে সিগারেট খেতে খেতে আত্মগোপন করব সুপরিকল্পিতভাবে আগুন বিশুদ্ধ হয়ে যাবে কোন লিঙ্গ খন্ড থাকবে না আমি বহুৎ দুর্গের স্থিতকায় মানুষের নিচে পোকার ধর্ম প্লাস্টিক তার থেকে নেমে যাব চর্মরোগের ছায়া পরাবৃত্ত কেনার জন্য , এখানে সারারাত ম্যাজিক স্পার্কেল সালফার জিগজ্যাগ দানায় তৈরি আগুন ঝরছে ঝলসানো মৃত মানুষের কঙ্কাল তৈরি করে একদল ইলেকট্রিক ডিপার্টমেন্টের ২২০ মেগাওয়াটের সব তীরন্দাজে সেই যুদ্ধক্ষেত্রের অক্ষৌহিনী আর্যাবর্ত থেকে পৃথিবীর মন্ত্র নিয়ে এসে সূর্য স্নানে বসে পড়ছে এখন আমার বিশুদ্ধনগরী পেরিয়ে যাওয়ার জন্য একটি কালভার্টের প্রয়োজন কালভার্ট পেরিয়ে গিয়ে একটি গুদাম ঘরে সব ত্রিভুজ ভাঁজ করা নারীদের পোশাক ন্যাপকিন ওল্ড মঙ্গের বোতল ব্রয়লার মুরগির ফার্ম হাউস ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে ফেলা হচ্ছে। আমি তীব্র চিৎকার করার আগে আমার এখনই সরলবর্গীয় পাইন গাছটি আত্মহত্যার গাছ থেকে লাফিয়ে পড়বে চর্মরোগের ঔষধ বিক্রি করবে খালি বোতলে জল ঢেলে পিতামহকে খাওয়াবে পিতামহ হলুদ স্রাবের বমি করবে কফের থেকে বিশুদ্ধ জার্নাল করবে সব সন্তানদের পিতামহ বিলীন হয়ে যাবে অনেক কবরের তলায় হাড়গোড পড়ে থাকবে। অসুস্থ কারখানার নিচের হারেমরা শেষ রাতের দিকে কুণ্ডলী পাকিয়ে পৃথিবীর যৌনকর্তা দেখাবে, আমাদের সকলের নিজস্ব যৌনকর্তা আছে স্তন আছে নাভি আছে গোলাপি বাদাম গাছ আছে কুম্ভকেতু নক্ষত্র আছে আর প্রেগাবা অ্যান্টি আছে মানুষেরা ভুল করে স্নায়ু রোগের ঔষধ খায় সারা শরীরে ছড়িয়ে থাকা প্লাস্টিক কার্পেট তুলতে আমাদের ঋতু দ্রব্যের মহার্ঘ্য আগুনের দেশালাই কাঠি নিয়ে পৃথিবীর বিষাক্ত বিছানায় ঘুমোতে যাই একাদশ আদিত্যের সন্তান আমাদের মৃত্যু বলে কোন কিছু নেই ফসফরিক অ্যাসিডের ফাঁসির লোগো দেওয়া লোকটা দড়িটার নিচে ঝুলছে দেয়াল পেরিয়ে একটি বজ্রপাতের অতি ফসফো লিপিড ক্লিওপেট্রা আগুনের বারুদ মুখে ঢেলে দিয়ে আতরের সংক্রমণ দেখাবে প্রতিটা বিষাক্ত ঘরে আপেল থেকে তৈরীর মদ বিক্রি হয় ব্রহ্মচর্য মানুষেরা কারোগেল ট্রিপল ঢাকা দিয়ে উঁচু নদীর পাড় ধরে মৃত্যুর সাইফন চেম্বারে ঢুকে যায় এখানেই কালো কাঁচের ভেতর অদৃশ্যমৃত মানুষ দাঁড়িয়ে থাকে। আমি শেষ চিতা কাঠ রেখেছিলাম আমার পরজীবী মাকে মা বিষাক্ত বিড়ি খেতে খেতে ধূমপানের অতলান্তিক প্যাডেল ইডিমা দিয়ে রূপাল রঙের মাছের ভেতর আগুনের নাব্যতা খুঁজছে আমি নিজের বিষাক্ত পোশাক খুলেই সঙ্গম করি কালো রেলিং এর পাইপ ধরে মৃত্যুর নগরে প্রবেশ করি , যারা আপেল খেতে খেতে বিষাক্ত কালভার্ট পেরিয়ে ক্লিভেজে নষ্ট আঙুল ঢুকিয়ে জরায়ু ছেঁড়া মাংসের অতলান্ত নায়ক্লাভিন হ্যালো পিয়াং টিউবের ভেতর ব্লগের অন্ধশালার তিনজন মৃত্যুজীবী ছত্রাকের পাহাড় গলা কাটা বেলুন ফুলিয়ে মৃত্যুর সংশোধনাগারে রোপন করে দিচ্ছে আঙ্গুরের কারখানা, গাছেরা হি হি করে হাসতে থাকে, প্রবৃদ্ধ কোণে দাঁড়িয়ে অতিরিক্ত নারীদের প্রবৃদ্ধ করে ঢেলে দিচ্ছে এক একটা সূক্ষ্ম কোণের অতিপ্রাকৃতিক কোনো পাগলাগারদের উপপাদ্য উপাস্য। আমি সেভিং রেজার দিয়ে চেছে দেওয়া ময়ূরীকে ডেকে আনি ধুমকেতু নক্ষত্রের এশিয়ান কালারের চাকু বিক্রেতা ও নাইটি ফোমের মতো ডিউরেক্স অ্যালাভেট স্প্রে করে দিচ্ছে জাহাজ ফেরত লং টাইম এক্সট্রা মনসুন ফ্লেভারের অসুস্থ প্লাকার্ডের মাথায় , সারারাত আমি ফুলদানি মধ্যরাতের কোন শহরে দাঁড়িয়ে গির্জার কাক ধ্বনি শুনতে পাই উচু উঁচু সমাধিক্ষেত্রের তীরে বাদাম গাছের মৃত কাক ডাকতে থাকে ভাঙ্গরের খিদমত করে তাকিয়ে থাকে জিরাফের দিকে, জিরাফেরা অদৃশ্য পাছা খেতে খেতে পৃথিবীর অ ইঙ্গিতময় জৈব শাস্ত্র সহনকারী কোনো হাইড্রেনের মশা রক্তের জন্য নিমন্ত্রণ করতে থাকে কিউলেক্সকে , কিউলেক্স নিমন্ত্রণ করতে থাকে গলাকাটার চাকু ব্যবসায়ীকে , চাকু ব্যবসায়ী সারারাত গোলাপি নিম্নঙ্গ অন্তর্বাসের দোকানে জিম সেপে ঝুলতে ঝুলতে পৃথিবীর ঋকবেদে ঢুকে যায় দুই হাত ফাঁকা করে এখানে গ্লাডিওলাসের চারা গাছ যুদ্ধক্ষেত্রের গ্লাডিয়েটর ভঙ্গিমায় তিন দিন হলো জৈব স্বাস্থ্যের কৃষ্ণ ব্রিজ ঝুলিয়ে দিচ্ছে কোন বিষাক্ত নাসারন্ধ্রের ভিতর , এখনো আগুন নেই আমি কিউট পিক কপারের লাল দানা দানা রক্ত কিউপ্রিক দানা জিলেটিন ফোম গর্ভকেশরের আঠা মৃৎশিল্পীর নখ তেজস্ক্রিয় পদার্থের গলা মধ্যখানের অসুস্থ ভিনিগার সবকিছুই অসহ্য পোশাকের মতো রক্ত মেখে বসে আছে গিজারের ভেতর আমি কি তবে ব্রহ্মচর্য থেকে লাফ দিয়ে নেমে যাব কোন বদ্ধ হৃদপিন্ডের নদীতে? যেখানে কলের এক তাল পাহাড়ের পরকীয়া নদীগুলো আঁশ খেতে খেতে অসুস্থ আবর্তন সিফিলিসের মাথায় সাবধানাত্মক সেফ ট্রায়কসন চরণামৃতের গাছগুলো পুঁতে মন্থন করবে সঙ্গমশূন্য পাহারাদারদের সাথে, আমি এরপর ফসফরাস আগুনের হলায়ুধ জ্বালবো। শুধু আগুন জিলেটিন স্টিকের দোকানে যাই মাথার ভিতরে ঝিমঝিম করতে থাকবে এক একটা নাগরিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র, কোনো ঋকবেদের উনুনে আমার যৌন পুড়িয়ে দেওয়ার গাছ ভেসে থাকে না এত শক্ত পাথরের থেকেও আরো ভয়ংকর প্রণালী যুক্ত সঙ্গমের ঘরে অদৃশ্য পাকস্থলী থেকে বের করে আনছে পচে যাওয়া খাদ্যবস্তুর রসায়ন কাঠ , আনকাট এবার পর্দাটা নামবে ডবল অ্যাকশন রোল প্লে অপ্সরাটি গানধর্মের বীভৎস দাঁত দিয়ে আমার কাঁধে কামড়ে দিচ্ছে। তার রক্ত স্প্রিং এর মত পেঁচানো হতে হতে জঘন্য কাঁকড়া বিছার অতি রেণু তৈরি ভেদ করে মাথার লম্বা বৃত্তাকার কালো কার্বনিক রজঃ শাস্ত্রের বিষাক্ত জিবগুলো দাঁত দিয়ে করে হাসছে। এই পৃথিবীর উন্মাদ কারখানায় বৃহৎ পাণ্ডু শুয়ে আছে, কোন ধরনের আচার্য নেই। এই ক্ষিতি জ্ঞান দাও চৈতন্যের নির্লিপ্ততায় পৃথিবীর পারমাণবিক ঈশ্বরতন্ত্র ও মহাপুরুষ ভেঙে ভেঙে পড়ুক যজন শাস্ত্রের সর্বনাশের ভিতরে ঈশ্বর বাদামি আয়োনোস্ফিয়ারে লাল কামকট আগ্নেয়গিরি ঝুলিয়ে রেখেছে জেরোফাইট পিপাসার মতো , হে ব্রাহ্মণ অমর্ত্যময় দাক্ষিণাত্যের অগ্নি গহ্বরে চলো তৃষ্ণার্ত মাংস খাব ...
=========================
নিমাই জানা
রুইনান, সবং , পশ্চিম মেদিনীপুর , ৭২১১৪৪
৯৭৩৩৬১৯০৮৮